(অ্যাডাম এলিক এর প্রামান্য চিত্র: Class Dismissed (2010) কিছু অংশ)
গুল মাকাই নামে বিবিসি র জন্য ব্লগিং করতো মালালা। সোয়াত ভ্যালীতে পাকিস্থানের তেহরিক ই তালিবান এর হিংস্রতা আর সোয়াতের মানুষের স্বপ্নর কথা থাকতো সেখানে। অঘোষিত তালিবান নিয়ন্ত্রিত এই এলাকায় মেয়েদের স্কুলে যাওয়া প্রায় নিষিদ্ধ করেছিল সন্ত্রাসী ধর্মান্ধরা ধর্মের নামে সন্ত্রাসের আবহাওয়া সৃষ্টি করে। মালালা সেখানে স্কুলে যাবার অধিকারের জন্য লড়েছিল; ভয়ঙ্কর এই হিংস্র উপত্যাকায় শিশু মালালার সাহস চমকে দিয়েছে সারা পৃথিবীকে। পাকিস্থানের প্রথম শান্তি পুরষ্কারও দেয়া হয়েছে মালালাকে গত বছর। মঙ্গলবার শিশু মালালার এই সাহসের জবাব দিয়েছে কাপুরুষ তালিবানরা তার মাথায় আর বুকে গুলি করে। মৃত্যুর সাথে যুদ্ধ করছে মালালা এখন । সাহসী মালালা সুস্থ হয়ে উঠুক এবং তার ডাক্তার হবার স্বপ্ন পুরণ করুক এই শুভকামনা রইল।
জীবনের বিজ্ঞান 
বর্বরতা একেই বলে থাকে। এবং মূর্খামিও। মানুষকে আলোতে না নিয়ে অন্ধকারে নিয়ে যায় যে বিদ্রোহ তা সম্পূর্ণ পথভ্রষ্ট।
সুধী, আপনার ব্লগটি আজ দেখলাম। অসামান্য একটি ব্লগ। আমি অত্যন্ত অভিভূত।
LikeLike
তালিবানদের শুধু বর্বর বললেই কম হয়, যখন ধর্ম এই হিংস্রতার প্রেরণা দেয় কিছু উন্মত্ত বিকৃত মানসিকতা সম্পন্ন সন্ত্রাসীদের তখন আরো শঙ্কিত হতে হয়। মানুষকে অন্ধকারে রাখাই তাদের অস্তিত্ত্বের মুল পুর্বশর্ত তারাও সেটা জানে, এজন্যই এই মরিয়া কাপুরুষতা।
অনেক ধন্যবাদ , শুভকামনা।
LikeLike
হ্যাঁ, একমাত্র অন্ধকারের উপরেই দাঁড়িয়ে থাকে ধর্মীয় উন্মাদনার কারাগার ও তার দখলের বুনিয়াদ। ভাল থাকুন।
LikeLike
একটা ব্যাপার মিলাইতে পারতেসি না !
মালালা নাকি ছুটো মাইয়্যা । তাইলে এত সুন্দর কইরা কবিতা আর ভাষন দিবার পারে ক্যামনে !
আর ফেইক আইডি দিয়া ব্লগিং করে আবার ধরা খাইলো ক্যামনে এত তাড়াতাডি !!!
মনে মনে ভাবতেসি ফাকিস্তানি সেনাদের সাজানো জাল নাতো আবার :S
LikeLike
ভাবতে চাইলে অনেক কিছু ভাবা যায়,
তবে তাকে নিয়ে করা ডকুমেন্টরী দেখলে বোঝা যায় মেয়েটি ব্যতিক্রম, এবং তারচেয়ে বড় বিষটি হলো মেয়েটির বাবা একজন ব্যতিক্রমী মানুষ, যার অনেক ভুমিকা আছে মালালা অসাধারণত্বের উপর। আর সেকারনেই তালিবানরা এখন ঘোষনা দিয়েছে এবার নিশানা মালালার বাবা….
LikeLike
মালালা আসলেই এক ব্যতিক্রমী মেয়ে। আমি অনেক পরেই এর কথা জেনেছি। জেনে মুগ্ধ হয়েছি। মনে হয়েছে মালালার মতো সাহস যদি থাকতো আমার!
LikeLike