শীর্ষ ছবি: পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সমীকরনটি, ১৯১২ সালে আইনস্টাইনের লেখা Special Relativity Theory ’র পাণ্ডুলিপি একটু ভিন্ন ভাবে। ছবি: Einstein Archives, Hebrew University of Jerusalem/ (নোভা/পিবিএস)।
প্রাককথন: ডেভিড বোডানিসে’র (David Bodanis) E=mc² : A Biography of the World’s Most Famous Equation.” এর কিছু অংশ বিশেষ নিয়ে নোভা অনলাইন প্রকাশ করেছিল একটি প্রবন্ধ The Ancestors of E=mc², আমার নীচের এই লেখাটি, কিছুটা পরিবর্ধন করে সেই লেখাটি অবলম্বনে। লেখাটি মুলত: বিজ্ঞানের ইতিহাসের। আইনস্টাইনের যুগান্তকারী সমীকরনটির আলাদা ইতিহাস বা বিশ্লেষন নয়। ইতিহাসবিদ ডেভিড বোডানিস তার E=mc² : A Biography of the World’s Most Famous Equation” বইটিতে মুলত: বিবরণ দিয়েছেন, সেই সব যুগান্তকারী আর বৈপ্লবিক চিন্তার বিজ্ঞানীদের অবদানগুলো সম্বন্ধ। তাদের গবেষনা,পরীক্ষালব্ধ ফলাফল আইনস্টাইনের ভর, শক্তি আর আলো সম্বন্ধে ধারনাকে আকৃতি দিয়ে তার অসাধারন আবিষ্কারের পথটাকে উন্মুক্ত করেছিল।
আলবার্ট আইনস্টাইন (১৮৭৯-১৯৫৫)। ১৯০৪ সালে সুইজারল্যান্ডের বার্নে , যখন তিনি ছিলেন প্যাটেন্ট অফিসে একজন অখ্যাত ক্লার্ক। এর কয়েক মাসের মধ্যেই তিনি বিশেষ আপেক্ষিকতাবাদের তত্ত্বটি প্রকাশ করেন আর কয়েক সপ্তাহ পর বিখ্যাত তার সমীকরণটি E=mc² (ফটো: Einstein Archives, Hebrew University of Jerusalem, নোভা/পিবিএস)।